হোমিওপ্যাথিক কেসস্টাডি
জরায়ুর অতিরিক্ত রক্তস্রাব প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে
গাজী সাইফুল ইসলাম
প্রতিমাসে প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের
জরায়ুর অভ্যন্তরীন দেয়াল থেকে যে রক্তক্ষরণ হয় এবং নির্দষ্ট সময় ধরে চলে তাকে মাসিক বা পিরিয়ড বলে। মাসিক শব্দটি উৎপত্তি মূলত লাতিন শব্দ menses থেকে যার অর্থ months. আর menstruation শব্দটি উৎপত্তি মূলত পুরনো ফ্রেন্স শব্দ menstrual থেকে যার অর্থ monthly. কতকগুলো
শারীরিক-মানসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে একটি মেয়ে কিশোরী থেকে নারীতে পরিণত হয়। মাসিকই হলো তার যৌবনারম্ভের প্রধান ধাপ। কতকগুলো সিরিজ পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এই চক্রটি সমাপ্ত হয়
এবং নারীর শরীর প্রজননের জন্য প্রস্তুত হয়। প্রতিটি
প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার ক্ষেত্রে এই নিয়ম স্বাভাবিক ব্যতিক্রম
যেমন অসময়ে মাসিক হওয়া এবং পরিমাণে কম বেশি হওয়া, স্রাবে গন্ধ ও চুলকানি ইত্যাদি হলেই
জরায়ুর অসুস্থতা ধরে নিতে হবে। সাধারণত
৮ থেকে ১৬ বছর (মতান্তরে ১১ থেকে ১৪) বয়সে মাসিক শুরু হয়ে ৪৫-৫৫ বছর (মতান্তরে ৩৯ থেকে
৫১) বয়সে শেষ হয়-যাকে বলা হয় ‘মেনোপজ’। সাধারণত মেনোপজের কাছাকাছি সময়ে মাসিক দীর্ঘদিন ধরে চলে এরপর হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। তলপেটে ব্যথাসহ অতিরিক্ত রক্তস্রাব হতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের
সঙ্গে কথা বলা উচিত। এক মাসিক
থেকে আরেক মাসিকের সময়কাল ২৮ দিন। ব্যতিক্রম
২৪ থেকে ৩৫ এর মধ্যে যে কোনো সংখ্যক দিন হতে পারে। দিনের সংখ্যা যাই হোক যদি প্রতিবারের শুরু ও শেষ নির্দিষ্ট তারিখমতো হয় এবং পরিমাণ
ঠিক থাকে তাহলেই তাকে স্বাভাবিক ও সুস্থ মাসিক বলা যাবে। মাসিক সাধারণত তিন থেকে পাঁচদিন ধরে চলে এর মধ্যে রক্তস্রাব
হয় প্রথম দুই থেকে তিনদিন। তিনদিনে
স্বাভাবিক ক্ষেত্রে চা চামচে ৫-১২ চামচ রক্তপাত হয়। ব্যতিক্রম কিংবা অসুস্থতার ক্ষেত্রে কম বেশি হতে পারে। পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্তস্রাবকে বলে মেনোরেজিয়া (menorrhagia-excessive menstrual flow and duration)|
উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, মানুষ ছাড়াও স্ত্রী প্রজাতির কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণী (female mammals) যেমন উল্লুক, লেমুর, বানর ইত্যাদির যতদিন
প্রজনন বয়স থাকে ততদিন মাসিক হয়। সিনসিনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অবস্টেট্রিকস ও গাইনেকোলজি’র অধ্যাপক পাওলা হিলারড এম.ডি. মহিলাদের মাসিক সম্পর্কে যথার্থই
বলেছেন: ‘‘নারীর ঋতুচক্র শুধু প্রজননের জন্যই প্রয়োজনীয়
নয়-এটি তাদের সাধারণ স্বাস্থ্যও স্বচ্ছন্দের জানালা বিশেষ।’’
প্রজনন
বয়সে প্রতিটি নারীর মাসিকের সময় এস্ট্রোজেন (estrogen)
ও প্রোজেস্টেরন (progesterone) হরমোন জরায়ুর পরিবর্তনে
বিরাট ভূমিকা রাখে। হাইপোথ্যালামাস ও পিটুট্যারি গ্ল্যান্ড থেকে
মস্তিষ্কে এস্ট্রোজেন হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়। মস্তিষ্ক
তখন প্রয়োজনীয় সংকেত পাঠিয়ে তার ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করে।
এতে মহিলার ডিম্বাশয়ের ফলিকলে (খুদে থলি) নতুন নতুন
ডিম্বানুর জন্ম
হয়ে পরিপক্ক হয়। একইসময় সময় তার রক্তে এস্ট্রোজেনের পরিমাণ
বেড়ে যায়। রক্তের বর্দ্ধিত এস্ট্রোজেন জরায়ুর দেয়ালের
(lining)
পুরুত্ব বাড়িয়ে
পরিপক্ক ডিম্বানুদের গ্রহণ
করার জন্য অপেক্ষা করে।
ডিম্বাশয়ের ডিম্বানু
নিঃসরণের কয়েকদিনের মধ্যে
যৌন মিলন ঘটালে ফেলোপিয়ান টিউবে স্পার্মের সংস্পর্শ দ্বারা ডিমটি উর্বরাপ্রাপ্ত হয়। অর্থাৎ মহিলা প্রেগনেন্ট হয়। যদি ডিমটি উর্বরতাপ্রাপ্ত না হয়-তাহলে তার এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরণ হরমোনের স্তর
নিচে নেমে যায়। এ অবস্থায় এস্ট্রাজেনের উপস্থিতে এক ফোঁটা
প্রোজেস্টেরণ জরায়ু দেয়ালে ফাঁটল ধরায় আর নতুন করে ব্লিডিং শুরু হয়।
মাসিক সম্পর্কিত উপর্যুক্ত আলোচনা কোনো বিশেষজ্ঞ আলোচনা নয়। আগ্রহীদের প্রাথমিক ধারণা দেয়ার জন্যই অবতাড়না করা হলো।
বাইরেও কখনো কখনো বড় ধরনের অ¯^vfvweK ঘটনা
ঘটে। ওই সব ঘটনার মধ্যে জরায়ুর অতিরিক্ত
রক্তক্ষরণ- (Massive or excessive Bleeding
of Uterus) একটি অন্যতম ঘটনা-যাকে বলা
হয় মেটোরেজিয়া (Metoreghia-irregular, excessive flow and duration), যা আসলে মেনোরেজিয়ার চেয়ে বেশি কিছু। কোনো কোনো চিকিৎসক এটাকে বলেছেন কলসি কলসি রক্তের ক্ষরণ। কোনে কোনো অঞ্চলে এই রোগকে বলে রক্তউতাল বা রক্তওঠা। সত্য বলতে নারীর জীবনে এ এক বড় রকমের বিপর্যয়। যথাসময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা না পেলে-ভয়াবহ রক্তশূন্যতা দেখা
দিতে পারে এবং এতে রোগীনীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। এই রোগে কখনো কখনো এত রক্তপাত হয় যে, রোগীনী যেখানে বসে সেখানকার জায়গা রক্তে ঢেকে
যায়। বাধ্য হয়ে রোগীনী অনেক কাপড়
অথবা কাঁথা নিচে দিয়ে বসে। সাধারণত
বিবাহিত ও সন্তানের মা হয়েছেন এমন মহিলাদের ক্ষেত্রেই এ রোগটি বেশি দেখা যায়। এই ধরনের রক্তস্রাবে কখনো কখনো ব্যথা জ্বালা-যন্ত্রণা থাকে
কখনো থাকে না। সিস্ট, ক্যান্সারেটিভ টিউমার,
আঘাত ও আঘাতজনিত ক্ষত, ক্যান্সার, জরাযুর বৃদ্ধি অথবা অন্য কোনো প্রদাহের কারণে এমন
রক্তক্ষরণ ঘটতে পারে। এই রক্তস্রাবে
রক্ত উজ্জ্বল লাল হওয়ার চেয়ে কালছে, ছোপ ছোপ জমাট বাধা ধরনেরই বেশি হয়। থেকে থেকে দমকা ঢেউয়ের মতো এক সঙ্গে অনেক রক্ত বেরিয়ে আসে। ফলে শারীরিকের চেয়ে রোগী এবং রোগীর স্বজন মানসিকভাবে বেশি দুর্বল হয়ে পড়েন।
আমি আজকে এখানে আঘাত বা আঘাতজনিত
ক্ষতের কারণে জরায়ুর অতিরিক্ত রক্তস্রাব সংক্রান্ত একটি কেসস্টাডি তুলে ধরব। প্রথমেই প্রশ্ন আসে জরায়ু আঘাত প্রাপ্ত হয় কীভাবে।
১। অল্প বয়সে ধর্ষিত হলে।
২। পতিতালয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে নেশাগ্রস্থ কিংবা
অমার্জিত পুরুষের সঙ্গে বারবার মিলিত হলে
৩। অল্প বয়স থেকে শুরু করে বারবার সন্তানের মা হলে
৪। প্রসব প্রক্রিয়া স্বাস্থ্যসম্মত না হলে
৫। সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত ভার উত্তোলন করলে
৬। বার বার এম.আর. করলে এবং এম. আর. এর পর সময় না দিয়ে যৌনমিলন ঘটালে।
চিকিৎসা: সকল প্যাথিতেই
এই রোগের কমবেশি চিকিৎসা আছে। একজন
আধুনিক মননশীল মানুষ হিসেবে আমি হোমিওপ্যাথির চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলোর প্রতি পূর্ণ
আস্থাশীল। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত বলে
এগুলো খুবই রোগীবান্ধব। রোগী
কঠিন পীড়া থেকে মুক্তি পায় কিন্তু প্রক্রিয়াটি সে জানতে পারে না। টেরও পায় না কখন সে আরোগ্য হয়ে গেছে।
বারবার মা হওয়া মহিলাদের সাধারণ
রক্তস্রাবও কখনো কখনো দীর্ঘদিন ধরে চলে যদি প্রসবকরণ প্রক্রিয়া স্বাস্থ্যসম্মত না হয়। মাসের
পর মাস রক্তস্রাব চলতে থাকে। এম.আর.এর
কারণেও এমনটি হয়। এরকম চুয়ানো মাসিকের কারণে কারণে
স্যাভাইনা ওষুধটি কয়েক ডোজেই রোগীকে দুশ্চিন্তামুক্ত
করতে পারে। ডা. বোরিক বলেছেন এ সময় রোগীনীর
ব্যাথা থাকে। আমি দেখেছি ব্যথা না থাকলেও
স্যাভাইনা কাজ করে। এমনকি রক্তের পরিমাণ বেশি হলেও
যদি রক্তের রঙ উজ্জ্বল লাল হয়। আধাতরল
বা আধা জমাটবাধা হয় এবং বেদনা জরায়ু থেকে উরু পর্যন্ত ছড়িয়ে যায়।
আবার
একেবারেই বেদনা থাকে না কিন্তু অন্যান্য লক্ষণ কাছাকাছি হলে ‘মিলিফোলিয়ম’ দিয়ে
কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যায়। কিন্তু
আঘাত লাগার মতো বেদনা, টাটানি এবং রক্তের রঙ ঘনকাল ছোপ ছোপ হলে দিতে হয় ‘হ্যামামেলিস’। প্রসবান্তে, গর্ভস্রাবের পর দিতে হয় সিকেরি কর। প্রচণ্ড ব্যথাযুক্ত জমাট বাধা রক্তস্রাবের জন্য দিতে হয়-ক্যামোমিলা। প্রচুর রক্তক্ষরণ, রং উজ্জ্বল কিন্তু ব্যথা
বেদনা নেই-দেয়া চলে ইপিকাক। কলসি
কলসি রক্তক্ষরণে রক্তের রঙ কালো আর চাকা চাকা হলে দিতে হয় থ্ল্যাস্পি বোর্সা (Thlaspi Bursa)|
একটি কেসস্টাডি: আজ আমি
এখানে Thlaspi Bursa ওষুধটির
একটি কেসস্টাডি আলোচনা করব। রোগীনী
ও তার স্বামীর দেয়া বর্ণনা আমি নিজের মতো করে সাজিয়ে নিয়েছি।
এক সন্তানের জননী রুবিনা খানম
স্বামী ও একমাত্র সন্তান নিয়ে থাকতেন কুড়িল বিশ্বরোডের একটি বাসায়। বয়স ২৮। হঠাৎ
এক সকালে বিনা নোটিসে কোনো প্রকার ব্যথা-যন্ত্রণা ছাড়াই শুরু হয় তার রক্তস্রাব। প্রতিবার দমকা ঢেউয়ের মতো রক্তের পরিমাণ বাড়ছে। ছুটির দিন বিধায় স্বামীও বাসায়। জানালেন স্বামীকে তখনো সকালের
রান্না চলছিল। মহিলা
কোনোরকমে রান্না শেষ করে খাবার ঘরে আসেন। স্বামীকে খেতে দিয়ে নিজেও বসেছেন। কিন্তু
তিনি বসেছেন একটু দূরে ফ্লোরের ওপর-যাতে তার
অসুস্থতার কারণে স্বামীর খাওয়ায় ব্যাঘাত না ঘটে। খাওয়া চলছে আর মহিলা বঝুতে পারছেন তার নিচের ফ্লোর ভিজে যাচ্ছে। খাওয়া বন্ধ করে দাঁড়িয়ে দেখলেন নিচের ফ্লোর সবটা রক্তে লাল। তার মনে হচ্ছিল ওপর থেকে কলসি কলসি রক্ত নেমে আসছে। স্বামীকে ডাকলেন। অবস্থা
দেখে তিনিও ভয়ানক ঘাবেও গেলেন। তার মনে
হচ্ছিল ছাগল-গরু জবাই করলেই কেবল এমন রক্তস্রাব হওয়া সম্ভব। ভাবছিলেন কোথায় যাবেন এ রোগী নিয়ে। হাসপাতালেই
বা কীভাবে যাবেন। রক্তশূন্য হয়ে তো পথেই মারা
যাবে। ঠিক ওই মুহূর্তেই কেউ একজন দরজায়
কড়া নাড়ে। খুবই বিব্রতকর পরিস্থিতি। কীভাবে দরজা খুলবেন। ইঙ্গিত করলেন স্বামীকে কতকগুলো কাঁথা-কাপড় এনে দিতে যাতে রক্ত চাপা দেয়া যায়। কাঁথা-কাপড় দিয়ে স্বামী চলে গেলেন দরজা
খুলতে। স্ত্রী কোনোরকমে রক্ত মুছে বাথ
রুমে চলে গেলেন। পত্রিকাওয়ালা পত্রিকার বিল দিয়ে
গেল। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন স্বামী , ‘‘লোকটা তাহলে মেহমান নয়!’’
তারা যখন উপর্যুক্ত বর্ণনা দিচ্ছিলেন
তাদের খুব বিমর্ষ লাগছিল। একজন
হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখা যায় কিনা এ কথাও তাদের মাথায় ঘোরপাক খাচ্ছিল।
যাহোক, জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেল,
ক’দিন আগে তারা এম.আর. করিয়েছিলেন। তখনো
দু’সপ্তাহ হয়নি। রাতে যৌনমিলন করেছেন। ক’দিনে আরও ক’বার করেছেন। স্বামী বেচারা একটু বেশি...।
বাড়তি কাপড়ে সুরক্ষিত থাকা সত্ত্বেও
ইতোমধ্যে চেম্বারেও রক্ত পড়তে শুরু করেছে। এ ধরনের রক্তস্রাব ও এর ওষুধ সম্পর্কে পূর্বধারণা থাকায় এবং লক্ষণ মিলে যাওয়ায়
বিলম্ব না করে Thlaspi Bursa ওষুধটা দু’ঘণ্টা অন্তর খাওয়ার ব্যবস্থা দেয়া হল। প্রথম দু’বার আধঘণ্টা অন্তর খেতে বলা হলো। প্রথম দু’বারের খাওয়ানোতেই রক্তের পরিমাণ বেশ কমে
গেল। মাত্র পাঁচ-ছ’ঘণ্টার
ব্যবধানে সম্পূর্ণ রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে গেল-যা ছিল বিস্ময়কেও হার মানানো একটি সাফল্য। মনে মনে ধন্যবাদ দিই আমাদের গুরু ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান
এবং তাঁর ভাবশিষ্য ও অনুবাদক ডা. উইলিয়াম বোরিককে-যাঁদের আবিষ্কার ও আত্মত্যাগের কারণে
এমন কঠিন রোগের চিকিৎসা এত সহজে করা সম্ভব হয়েছে।
সকলের উপকারার্থে Thlaspi Bursa ওষুধটি সম্পর্কে কিঞ্চত
ধারণা: শেফার্ডস পার্স (Shepherd's Purse) নামক তাজা গাছ থেকে টিংচার প্রস্তুত
হয়। রক্তপাত ও ইউরিক এসিড বিরোধী শক্তিশালী ওষুধ হিসেবে বহু প্রাচীনকাল থেকে চিকিৎসা
ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। পরে হোমিওপ্যাথিতে যুক্ত হয়। হারবাল চিকিৎসাতেও এটি খুবই
বিখ্যাত। হ্যানিম্যানের অনুবাদক বিখ্যাত Dr. R. E. Dudgeon ওষুধটির ওপর প্রথম একটি আর্টিক্যাল
লেখেন মাসিক হোমিওপ্যাথিক রিভিউ-এ ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে। পরে একই বছর ‘আর্ট
মেডিক্যাল’ জার্নালে ওষুধটির ওপর পুনারায় আলোকপাত করেন Dr.
Imbert Gourbeyre|
বি.দ্র. এটি চিকিৎসা সম্পর্কিত
আটিক্যাল, প্রেসক্রিপশনের বিকল্প মনে করা ঠিক হবে না।
গাজী সাইফুল ইসলাম
লেখক, অনুবাদ, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ও গবেষক
পূর্বানুমতি ছাড়া কেউ এইসব লেখা/ আর্টিক্যাল কপি করে ইচ্ছেমত ব্যবহার করতে পারবেন না।
উত্তরমুছুন